7/Slider/slider-tag <center><div id='bp_recent'></div><div class='bp_footer'><small><a id='bp_recent_link' target='_blank' href='http://www.bloggerplugins.org/2011/09/recent-posts-thumbnails-blogger-widget.html?utm_src=bp_recent' style='padding: 1px 0px 0px 19px;text-decoration:none;'><a href='http://www.bloggerplugins.org/?utm_src=bp_recent' target='_blank' title='blogger widgets'></a></a></small></div> <script style='text/javascript' src='http://bloggergadgets.googlecode.com/files/recentposts_orig.js'></script> <script style='text/javascript'> var numberOfPosts = 5; var showPostDate = false; var showSummary = false; var titleLength = 0; var showCommentCount = false; var showThumbs = true; var showNoImage = true; var imgDim = 125; var imgFloat = 'left'; var myMargin = 5; var mediaThumbsOnly = true; var showReadMore = false; </script> <script src='https://hindudarshon.blogspot.com/feeds/posts/default?max-results=5&orderby=published&alt=json-in-script&callback=bprecentpostswiththumbnails'> </script></center>

পৃষ্ঠাসমূহ

২৪ ডিসেম্বর, ২০১৭

হিন্দু দেবতা

হিন্দু দেবতা     প্রাচীন তত্ত্বাদর্শী ঋষিগণ আকাশের দিকে তাকিয়ে হয়তো ভাবতেন কার শক্তিতে মানুষ জীবন-ধারণ করে? কে মানুষকে লালন-পালন করছেন? কোন শক্তিতে প্রকৃতি এমন শস্যপূর্ণা হয়ে উঠে? এই শক্তির উৎস্য কোথায়? কি এর রহস্য? এসব প্রশ্নের উত্তর খুজতে খুজতে তাঁরা দেবতাদের সন্ধান পেলেন। তাঁরা বুঝতে পারলেন যে, প্রকৃতির সব কিছুর পশ্চাতে কেউ আছেন। প্রাচীনকালে মানুষ কৃষিকাজ ও পশুপালন করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কৃষিকাজ আর পশুপালন ছিল সম্পূর্ণ প্রকৃতি-নির্ভর।...

সৌর ও গাণপত্য

মত-পথ অনেক অনুসন্ধিৎসু হিন্দুর মনেই এই প্রশ্নটি জাগ্রত হয় যে, ঈশ্বর যদি একই হবেন তবে এত মত-পথ কেন? মূলত এক ঈশ্বরই স্থান-কাল-পাত্র ভেদে বিভিন্ন রূপে বিভিন্নভাবে প্রকাশিত হন। পূর্বজন্মের কর্মফল অনুযায়ী মানুষের মধ্যে নানাবিধ বৈচিত্র্য সৃষ্টি হয়ে থাকে। সব মানুষের বুদ্ধি-জ্ঞান সমান নয়। তাই ঈশ্বর সকলের নিকট সমানভাবে প্রকাশিত হন না। একই ঈশ্বর জ্ঞানীর নিকট নিরাকার ভাবে এবং ভক্তের নিকট সাকার ভগবান রূপে ব্যক্ত হন। তাই যেহেতু সকল মানুষ ঈশ্বরকে সমানভাবে উপলব্ধি...

১৯ ডিসেম্বর, ২০১৭

চতুরাশ্রম

চতুরাশ্রম  ব্রহ্মসূত্রে বলা হয়েছে ‘‘বিহিতত্বচ্চাশ্রম কর্মাপি’’ অর্থাৎ আশ্রম বিহিত কর্ম সকলেরই করণীয়। ব্রহ্মচর্য, গার্হস্থ্য, বানপ্রস্থ ও সন্ন্যাস এই চার প্রকার আশ্রমক চতুরাশ্রম বলে। ছান্দোগ্য উপনিষদের ৬২৮ নং মন্ত্রে চতুরাশ্রম প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ‘‘ব্রহ্মা প্রজাপতিকে, প্রজাপতি মনুকে এবং মনু মানবগণকে এই তত্ত্ব বলেছিলেন। যিনি আচার্য্যকুলে গুরুসেবা করে অবসর সময়ে যথাবিধি অধ্যয়ন করেন, তারপর গার্হস্থ্য আশ্রমে ফিরে পবিত্রস্থানে বেদ পাঠ করেন,...